একজন প্রেসিডেন্টের কথা
ছোটবেলায় রাস্তায় কফি আর কলা ভাজা বিক্রয় করতো ছেলেটি। কুকুরকে ভীষণ ভয় পেত সে। পথে কোন কুকুর দেখলে ভয়ে দৌড়াতে শুরু করতো। এই ভয় তাকে অস্থির করে তুলতো। প্রচন্ড ভয় পেয়ে একদিন হঠাৎ ছেলেটি প্রতিজ্ঞা করলো আর ভয় পাবেনা সে।iqbalhusseinbeltu.blogspot.com
সিন্ধান্ত হলো - যখনই কুকুর দেখবে তখনই চোখ রাঙ্গিয়ে তাকিয়ে থাকবে। সিন্ধান্ত কাজে দিলো। এই সিন্ধান্তই পাল্টে দিলো তার জীবনের মোড়। কারো রক্তচক্ষুই আর ভয় পেতনা ছেলেটি। কোন সমস্যা এলে ভয় পেয়ে তা থেকে পালিয়ে না গিয়ে তাকে মোকাবিলা করা, সমস্যার উৎসহ খুজে বের করা, পরিণত হয় তার স্বভাবে এবং এই মন্ত্রই তাকে পৌছিয়ে দেয় সাফল্যের চূড়াতে। যার কথা বলছি তিনি আর কেউ নন, তিনি আধুনি মালয়েশিয়ার রূপকার ড. মাহাথির মুহাম্মদ।iqbalhusseinbeltu.blogspot.com
মাহাথির পূর্বপুরুষ চট্টগ্রামের। এ সূত্রে মাহাথির রক্তে মিশে আছে বাংলাদেশের রক্ত। বাংলাদেশের ফজলি আম আর দই তার প্রিয় খাবার। ১৯৮১ সনে ১৬ জুলাই ৫৫ বছর বয়সে মালয়েশিয়ার চতুর্থ প্রধানমন্ত্রী হন ড. মাহথির বিন মুহাম্মদ। আর দশজন প্রধানমন্ত্রীর মত তিনি ছিলেননা। তিনি বলে ছিলেন আমি এদিক- ওদিক ঘুরে বেড়ায়। দেহ রক্ষী আছে তবে তাদের অনেক দুরে থাকতে হয়। আমি মনেকরি যেসব নেতা শারীরিকভাবে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকে, আমি তাদের মত নই।iqbalhusseinbeltu.blogspot.com
আমি একজন সাধারণ মানুষ হয়ে থাকতে পছন্দ করি। পছন্দ করি নিজে বাজার করতে। সবার সাথে মিশে কফি পান করা আমার পছন্দ। মাহাথিরই পৃথিবীর একমাত্র প্রধানমন্ত্রী যিনি নিজের নাম লেখা ব্যাজ পরতেন।
"আমাকে দশজন যুবক দাও, তাহলে আমি সারা বিশ্বকে তোলপাড় করে দেব"- বলেছিলেন ইন্দোনেশীয়র প্রথম প্রেসিডেন্ট সুকর্ণ। কিন্তু মাহাথির কাছে ব্যপারটি ছিলো -" দশজন যুবক দেওয়া হলে মালয়ীদের সাথে নিয়ে আমি বিশ্বজয় করে ফেলবো"। বাস্তবে হয়েছেও তাই। মালয়েশিয়ার নতুন প্রজন্মকে তিনি স্বদেশ প্রেমে এমন ভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে যে, তারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে দেশকে উন্নতির শিখরে পৌছে দিয়েছেন।iqbalhusseinbeltu.blogspot.com
নিরহংকারী এই মানুষটি বলে ছিলেন - জনগণ আমাকে ভুলে গেলেও আমার কোন দুঃখ থাকবে না। মন্দটা মনে রাখে মানুষ। ভালোটা হাড়গোড়ের সাথে মাটিতে মিশে যায়। জনগণ আমাকে মনে রাখল কি রাখল না তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আসা করি চমৎকার এই মানুষটি মত বাংলাদেশেও কেউ একদিন হাল ধরবেন। পরিবর্তন আসবে বাংলাদেশের। সেই দিনের অপেক্ষায় রহিলাম আমরা বাংলাদেশ বাসী।
স্টার্ট
ছোটবেলায় রাস্তায় কফি আর কলা ভাজা বিক্রয় করতো ছেলেটি। কুকুরকে ভীষণ ভয় পেত সে। পথে কোন কুকুর দেখলে ভয়ে দৌড়াতে শুরু করতো। এই ভয় তাকে অস্থির করে তুলতো। প্রচন্ড ভয় পেয়ে একদিন হঠাৎ ছেলেটি প্রতিজ্ঞা করলো আর ভয় পাবেনা সে।iqbalhusseinbeltu.blogspot.com
সিন্ধান্ত হলো - যখনই কুকুর দেখবে তখনই চোখ রাঙ্গিয়ে তাকিয়ে থাকবে। সিন্ধান্ত কাজে দিলো। এই সিন্ধান্তই পাল্টে দিলো তার জীবনের মোড়। কারো রক্তচক্ষুই আর ভয় পেতনা ছেলেটি। কোন সমস্যা এলে ভয় পেয়ে তা থেকে পালিয়ে না গিয়ে তাকে মোকাবিলা করা, সমস্যার উৎসহ খুজে বের করা, পরিণত হয় তার স্বভাবে এবং এই মন্ত্রই তাকে পৌছিয়ে দেয় সাফল্যের চূড়াতে। যার কথা বলছি তিনি আর কেউ নন, তিনি আধুনি মালয়েশিয়ার রূপকার ড. মাহাথির মুহাম্মদ।iqbalhusseinbeltu.blogspot.com
মাহাথির পূর্বপুরুষ চট্টগ্রামের। এ সূত্রে মাহাথির রক্তে মিশে আছে বাংলাদেশের রক্ত। বাংলাদেশের ফজলি আম আর দই তার প্রিয় খাবার। ১৯৮১ সনে ১৬ জুলাই ৫৫ বছর বয়সে মালয়েশিয়ার চতুর্থ প্রধানমন্ত্রী হন ড. মাহথির বিন মুহাম্মদ। আর দশজন প্রধানমন্ত্রীর মত তিনি ছিলেননা। তিনি বলে ছিলেন আমি এদিক- ওদিক ঘুরে বেড়ায়। দেহ রক্ষী আছে তবে তাদের অনেক দুরে থাকতে হয়। আমি মনেকরি যেসব নেতা শারীরিকভাবে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকে, আমি তাদের মত নই।iqbalhusseinbeltu.blogspot.com
আমি একজন সাধারণ মানুষ হয়ে থাকতে পছন্দ করি। পছন্দ করি নিজে বাজার করতে। সবার সাথে মিশে কফি পান করা আমার পছন্দ। মাহাথিরই পৃথিবীর একমাত্র প্রধানমন্ত্রী যিনি নিজের নাম লেখা ব্যাজ পরতেন।
"আমাকে দশজন যুবক দাও, তাহলে আমি সারা বিশ্বকে তোলপাড় করে দেব"- বলেছিলেন ইন্দোনেশীয়র প্রথম প্রেসিডেন্ট সুকর্ণ। কিন্তু মাহাথির কাছে ব্যপারটি ছিলো -" দশজন যুবক দেওয়া হলে মালয়ীদের সাথে নিয়ে আমি বিশ্বজয় করে ফেলবো"। বাস্তবে হয়েছেও তাই। মালয়েশিয়ার নতুন প্রজন্মকে তিনি স্বদেশ প্রেমে এমন ভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে যে, তারা নিজেদের জীবন বাজি রেখে দেশকে উন্নতির শিখরে পৌছে দিয়েছেন।iqbalhusseinbeltu.blogspot.com
নিরহংকারী এই মানুষটি বলে ছিলেন - জনগণ আমাকে ভুলে গেলেও আমার কোন দুঃখ থাকবে না। মন্দটা মনে রাখে মানুষ। ভালোটা হাড়গোড়ের সাথে মাটিতে মিশে যায়। জনগণ আমাকে মনে রাখল কি রাখল না তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আসা করি চমৎকার এই মানুষটি মত বাংলাদেশেও কেউ একদিন হাল ধরবেন। পরিবর্তন আসবে বাংলাদেশের। সেই দিনের অপেক্ষায় রহিলাম আমরা বাংলাদেশ বাসী।
স্টার্ট
No comments:
Post a Comment