ইসলামের কথা - বিজ্ঞান সত্য বলে প্রমাণ করে।
আজ থেকে ১৫ শত বছর আগে মুহা (স) বলেছেন :- "দাঁড়িয়ে পানি পান করতে নিষেধ করেছেন।" ( হাদীস,মুসলিম -৫০১৭)
এখন দেখে আসি চিকিৎসা বিজ্ঞান কি বলে এ সম্পর্কে-
পানি ছাড়া জীবন বাচান সম্ভব না। আর দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পানি পান করা উচিত নয় এতে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনে। কেন জানেন? পানি খাওয়া মাত্র আমাদের শরীরে উপস্থিত একাধিক ছাকনি সেই পানির উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদানদের ছেঁকে নিয়ে শরীরের বাইরে বের করে দিচ্ছে। এখন যদি এই ছাকনিগুলো ঠিক মতো কাজ করতে না পারে তাহলে কী হবে একবার ভাবুন তো!
দাঁড়িয়ে পানি পান করা যাবেনা কারণ শরীরে অন্দরে থাকা ছাকনিগুলো সংকুচিত হয়ে যায়। ফলে ঠিক মত কাজ করতে পারেনা। পানির উপস্থিত অস্বাস্থ্য়কর উপাদানগুলি রক্তে মিশতে শুরু করবে। ফলে এক সময়ে গিয়ে শরীরে টক্সিনের মাত্রা এতটাই বেড়ে যাবে যে একাধিক অঙ্গের উপর তার খারাপ প্রভাব পড়বে।
দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শরীরে নানাভাবে ক্ষতি হয়। যেমন... 
১. পাকস্থলীতে ক্ষত সৃষ্টি হয়: দাঁড়িয়ে পানি খেলে তা সরাসরি পাকস্থলীতে গিয়ে আঘাত করে। সেই সঙ্গে স্টমাকে উপস্থিত অ্যাসিডের কর্মক্ষমতাও কমিয়ে দেয়। ফলে বদ হজমের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে তলপেটে যন্ত্রণা সহ আরও নানা সব শারীরিক অসুবিধা দেখা দেয়। 
২. আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে: দাঁড়িয়ে পানি পানের সঙ্গে আর্থ্রাইটিসে সরাসরি যোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে শরীরের অন্দরে থাকা কিছু উপকারি রাসায়নিকের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে জয়েন্টের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে এই ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
৩. অ্যাংজাইটি লেভেল বেড়ে যায়: একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পানি খেলে একাধিক নার্ভে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। ফলে কোনও কারণ ছাড়াই মানসিক চাপ বা অ্যাংজাইটি বাড়তে শুরু করে।
৪. কিডনি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়: যেমনটা আগেও আলোচনা করা হয়েছে যে দাঁড়িয়ে পানি খাওয়ার সময় শরীরের অন্দরে থাকা একাধিক ফিল্টার ঠিক মতো কাজ করতে পারে না। ফলে পানীর মধ্যে থাকা একাধিক ক্ষতিকর উপাদান প্রথমে রক্তে গিয়ে মেশে, তারপর সেখান থেকে কিডনিতে এসে জমা হতে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে কিডনির কর্মক্ষমতা কমে গিয়ে এক সময় কিডনি ড্যামেজের সম্ভাবনা দেখা দেয়।
৫.জি ই আর ডি: দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় পানি খেলে তা সরাসরি ইসোফেগাসে গিয়ে ধাক্কা মারে। ফলে এমনটা হতে থাকলে এক সময়ে গিয়ে ইসোফেগাস এবং পাকস্থালীর মধ্যেকার সরু নালীটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ফলে 'গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজজ' বা ডি ই আর ডি-এর মতো রোগ শরীরে এসে বাসা বাঁধে। 
৬. পানি খেলেও তেষ্টা থেকেই যায়: স্টামাকে কম বেশি প্রায় দেড় লিটার পানি জমা হতে পারে। এই পরিমাণ পানি যখন আমরা একেকবারে খেতে পারি না তখন বারে বারে তেষ্টা পেতে শুরু করে। আর এমনটা কখন হয়? একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শরীরের একাধিক জায়গায় বাঁধা পেতে পেতে শেষে স্টামাকে এসে যেটুকু পানি জমা হয়, তাতে চাহিদা মেটে না। ফলে বারে বারে তেষ্টা পেতে থাকে।
প্রসঙ্গত, আজ থেকে প্রায় ১৫০০ বছর আগে এই তত্ত্বটি দিয়েছে ইসলাম । আজ ২১ শতকে বিজ্ঞানের দ্বারা প্রমাণীত হয় ইসলামের সত্যতার নিদর্শন। কিন্তু আমরা সঠিক ভাবে ইসলাম অনুসরণ না করার ফলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে। আজান্তে শেষ হয়ে যাচ্ছে আমাদের শরীর।
আজ থেকে ১৫ শত বছর আগে মুহা (স) বলেছেন :- "দাঁড়িয়ে পানি পান করতে নিষেধ করেছেন।" ( হাদীস,মুসলিম -৫০১৭)
এখন দেখে আসি চিকিৎসা বিজ্ঞান কি বলে এ সম্পর্কে-
পানি ছাড়া জীবন বাচান সম্ভব না। আর দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পানি পান করা উচিত নয় এতে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনে। কেন জানেন? পানি খাওয়া মাত্র আমাদের শরীরে উপস্থিত একাধিক ছাকনি সেই পানির উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদানদের ছেঁকে নিয়ে শরীরের বাইরে বের করে দিচ্ছে। এখন যদি এই ছাকনিগুলো ঠিক মতো কাজ করতে না পারে তাহলে কী হবে একবার ভাবুন তো!
দাঁড়িয়ে পানি পান করা যাবেনা কারণ শরীরে অন্দরে থাকা ছাকনিগুলো সংকুচিত হয়ে যায়। ফলে ঠিক মত কাজ করতে পারেনা। পানির উপস্থিত অস্বাস্থ্য়কর উপাদানগুলি রক্তে মিশতে শুরু করবে। ফলে এক সময়ে গিয়ে শরীরে টক্সিনের মাত্রা এতটাই বেড়ে যাবে যে একাধিক অঙ্গের উপর তার খারাপ প্রভাব পড়বে।
দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শরীরে নানাভাবে ক্ষতি হয়। যেমন... 
১. পাকস্থলীতে ক্ষত সৃষ্টি হয়: দাঁড়িয়ে পানি খেলে তা সরাসরি পাকস্থলীতে গিয়ে আঘাত করে। সেই সঙ্গে স্টমাকে উপস্থিত অ্যাসিডের কর্মক্ষমতাও কমিয়ে দেয়। ফলে বদ হজমের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে তলপেটে যন্ত্রণা সহ আরও নানা সব শারীরিক অসুবিধা দেখা দেয়। 
২. আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে: দাঁড়িয়ে পানি পানের সঙ্গে আর্থ্রাইটিসে সরাসরি যোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে শরীরের অন্দরে থাকা কিছু উপকারি রাসায়নিকের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে জয়েন্টের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে এই ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
৩. অ্যাংজাইটি লেভেল বেড়ে যায়: একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পানি খেলে একাধিক নার্ভে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। ফলে কোনও কারণ ছাড়াই মানসিক চাপ বা অ্যাংজাইটি বাড়তে শুরু করে।
৪. কিডনি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়: যেমনটা আগেও আলোচনা করা হয়েছে যে দাঁড়িয়ে পানি খাওয়ার সময় শরীরের অন্দরে থাকা একাধিক ফিল্টার ঠিক মতো কাজ করতে পারে না। ফলে পানীর মধ্যে থাকা একাধিক ক্ষতিকর উপাদান প্রথমে রক্তে গিয়ে মেশে, তারপর সেখান থেকে কিডনিতে এসে জমা হতে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে কিডনির কর্মক্ষমতা কমে গিয়ে এক সময় কিডনি ড্যামেজের সম্ভাবনা দেখা দেয়।
৫.জি ই আর ডি: দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় পানি খেলে তা সরাসরি ইসোফেগাসে গিয়ে ধাক্কা মারে। ফলে এমনটা হতে থাকলে এক সময়ে গিয়ে ইসোফেগাস এবং পাকস্থালীর মধ্যেকার সরু নালীটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। ফলে 'গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজজ' বা ডি ই আর ডি-এর মতো রোগ শরীরে এসে বাসা বাঁধে। 
৬. পানি খেলেও তেষ্টা থেকেই যায়: স্টামাকে কম বেশি প্রায় দেড় লিটার পানি জমা হতে পারে। এই পরিমাণ পানি যখন আমরা একেকবারে খেতে পারি না তখন বারে বারে তেষ্টা পেতে শুরু করে। আর এমনটা কখন হয়? একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শরীরের একাধিক জায়গায় বাঁধা পেতে পেতে শেষে স্টামাকে এসে যেটুকু পানি জমা হয়, তাতে চাহিদা মেটে না। ফলে বারে বারে তেষ্টা পেতে থাকে।
প্রসঙ্গত, আজ থেকে প্রায় ১৫০০ বছর আগে এই তত্ত্বটি দিয়েছে ইসলাম । আজ ২১ শতকে বিজ্ঞানের দ্বারা প্রমাণীত হয় ইসলামের সত্যতার নিদর্শন। কিন্তু আমরা সঠিক ভাবে ইসলাম অনুসরণ না করার ফলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে। আজান্তে শেষ হয়ে যাচ্ছে আমাদের শরীর।
No comments:
Post a Comment