অটোম্যান সাম্রাজ্য তথা ওসমানী খেলাফতের শেষ সুলতানা আব্দুল হামিদ যখন ওসমানী তথা অটোম্যান সেনাবাহিনীর পরিবর্তন শুরু করলেন ব্যপক পরিসরে। তখন ঠিক বাংলাদেশের এই কওমী তথাকথিত আলেম নামে পরিচিতদের মত তুরস্কের সেসময়ের ইহুদিদের দালাল আলেমরা তার বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। ইহুদি খ্রিস্টানদের দালান সেই আলেমদের জন্য অটোম্যান তথা ওসমানী খেলাফতের সেনা বাহিনী আধুনিকায়ন করা সম্ভব হয়নি। এর কিছু কাল পর শুরু হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।
আর প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ওসমানী খেলাফতকে লড়াই করতে হয় ব্রিটিশ,ফ্রান্স,রাশিয়া,অষ্ট্রেলিয়া,নিউজিল্যান্ড,আমেরিকা সহ বিশ্ব সকল শক্তি ও এর সাথে যোগ হয় সৌদি মুনাফেকি আরব মুনাফেকি আর পাক- ভারত উপমহাদেশের ভন্ড আলেনরা। নয়টি সেক্টরে লাড়াই করে ওসমানী তুর্কী বাহিনী। এর ফলে প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে মুসলমানদের গর্ব ও অহংকার, বিশ্বে মাথা উচ্চ করে দাড়িয়ে থাকা ৬ থেকে ৭ বছরের মুসলমানদের অটোম্যান সাম্রাজ্য তথা ওসমানী খেলাফতের পতন ঘটে।
তুর্কীরা হলো লড়াকু জাতী আর ছিলো আল্লাহুর অশেস রহমত তা-না হলে সেই দিন তুরস্কের ভাগ্য বরণ করতে হতো স্পেনের মুসলমানদের মত। এই কওমী তথাকথিত আলেম নামে পরিচিতরা আজও এই সমাজে তাদের কু ধ্যানধারনা অব্যাহত রেখেছে। এরা পর্দা আর প্রজেক্ট নিয়ে ফতনা করে আর ইহুদি খ্রিস্টানরা চন্দ্র ও মঙ্গল অভিযান চালায়। আজ ভাবার সময় এসেছে এই কওমীরা কি ওসমানী খেলাফতের সে সময়ের আলেম কি না??
কওমী নামেই ইসলাম না, এটা কখনো ভাবা যাবেনা। তারাও ইসলামের শুধু মাত্র কিছু অংশ। আজ বাংলাদেশের মুসলমান যুবক ও তরুণদের মাঝে যে বিভক্ত সৃষ্টি করেছে এর মুল হলো এই পীর, মাজার, বাবা পুজারীদের মত কওমীরাও দায়ী। যখন মিজানুর রহমান আজাহারীর বিরুদ্ধে কেহ কথা বলে তখন মামুনুল হকেরা চুপ থাকে আর যখন কুয়াকাটার বিরুদ্ধে কথা বলে তখন মামুনুল হক চিলাপাল্ল শুরুকরে। তাই কওমী মানে-ই ইসলাম নয়।
No comments:
Post a Comment