মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান।
১৯৭১ সনের ২৫ মার্চ পরবর্তী সময়ের ভূমিকা নিয়ে বঙ্গবন্ধু প্রশংসা সমালোচনা যায় থাকুক না কেন, '৪৬ এর পাকিস্তান প্রশ্নে গণভোট, '৫২ র ভাষা আন্দোলন, ৫৪ র যুক্তফ্রন্ট বিজয়, ষাটের দশকে স্বৈরাচার বিরোধকী আন্দোলন ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান ইত্যাদি ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুরর অবদান ছিলো অনন্যসাধারণ। এই বাংলাদেশর জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য বঙ্গবন্ধু তার জীবনের একটা বড় অংশই কাটাতে হয়ে ছিলো কারা অন্তরালে।
ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধুর ৬ দফাই এদেশের মানুষকে দিয়ে ছিলো আঞ্চলিক স্বাধীকারের দিকনির্দেশনা। বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা এবং বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ফলে সম্ভবপর হয়ে ছিলেন ১৯৭০ নির্বচনে আওয়ামীলীগর সেই ধ্বস নামানো বিজয়। বঙ্গবন্ধু না হলে এই বিজয় কখনো সম্ভব হতো না আর এই নির্বচনে আওয়ামীলীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন না করলে মুক্তিযুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। সুতরাং স্বাধীনতার প্ররিস্থিতি সৃষ্টির ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর ভুমিকা ও অবদান ছিলো ঐতিহাসিক অনন্যসাধারণ।
একথা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে, বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি পরিকল্পনা করুণ বা নাই করুণ তার বিশাল ভাবমূর্তিই ছিলো মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম চালিকাশক্তি। তার বিশাল ভাবমূর্তি ৭১ রে মুক্তিযুদ্ধাদের ঐক্যবদ্ধ রেখেছিল, তাজউদ্দীন - মুশতাকের বৈরিতা ও প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের সাথে মজীব বাহিনীর নেতাদের বৈরিতা ইত্যাদিকে ঠেকিয়ে রেখে ছিলো, লক্ষ তরুণকে জীবন দিতে উদ্বুদ্ধ করেছিলো, বাংলাদেশের নিপীড়িত আপামর জনগণ কে সংগ্রামী প্ররণা যুগিয়ে ছিলো এবং এরই সামগ্রিক ফলশ্রুতিতে অর্জিত হয়ে ছিলো স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণকারী না হলেও বঙ্গবন্ধুর অবদান খাটো করে দেখার কোন অবকাশ নাই। এই মানচিত্র এই পতাকা সারাজীবন আন্দোলন সংগ্রাম করে উপহার দিয়েছে বাংলার মানুষে। বিশ্বের যতো বিপ্লবী নেতা ছিলেন - কার্ল মার্কস, লেলিন,মাওসেতুং, স্টালিন, ফিদেল কাস্ট্র তাদের থেকে জনপ্রিয় নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলার ইতিহাসের পাতা তিনি থাকবে অম্লান।
বাংলার মাটি ও মানুষ থাকবে যতদিন
বঙ্গবন্ধু থাকবে মানুষের হৃয়ে ততদিন।
স্টার্ট কারো
১৯৭১ সনের ২৫ মার্চ পরবর্তী সময়ের ভূমিকা নিয়ে বঙ্গবন্ধু প্রশংসা সমালোচনা যায় থাকুক না কেন, '৪৬ এর পাকিস্তান প্রশ্নে গণভোট, '৫২ র ভাষা আন্দোলন, ৫৪ র যুক্তফ্রন্ট বিজয়, ষাটের দশকে স্বৈরাচার বিরোধকী আন্দোলন ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান ইত্যাদি ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুরর অবদান ছিলো অনন্যসাধারণ। এই বাংলাদেশর জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য বঙ্গবন্ধু তার জীবনের একটা বড় অংশই কাটাতে হয়ে ছিলো কারা অন্তরালে।
ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধুর ৬ দফাই এদেশের মানুষকে দিয়ে ছিলো আঞ্চলিক স্বাধীকারের দিকনির্দেশনা। বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা এবং বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ফলে সম্ভবপর হয়ে ছিলেন ১৯৭০ নির্বচনে আওয়ামীলীগর সেই ধ্বস নামানো বিজয়। বঙ্গবন্ধু না হলে এই বিজয় কখনো সম্ভব হতো না আর এই নির্বচনে আওয়ামীলীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন না করলে মুক্তিযুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। সুতরাং স্বাধীনতার প্ররিস্থিতি সৃষ্টির ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর ভুমিকা ও অবদান ছিলো ঐতিহাসিক অনন্যসাধারণ।
একথা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে, বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি পরিকল্পনা করুণ বা নাই করুণ তার বিশাল ভাবমূর্তিই ছিলো মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম চালিকাশক্তি। তার বিশাল ভাবমূর্তি ৭১ রে মুক্তিযুদ্ধাদের ঐক্যবদ্ধ রেখেছিল, তাজউদ্দীন - মুশতাকের বৈরিতা ও প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের সাথে মজীব বাহিনীর নেতাদের বৈরিতা ইত্যাদিকে ঠেকিয়ে রেখে ছিলো, লক্ষ তরুণকে জীবন দিতে উদ্বুদ্ধ করেছিলো, বাংলাদেশের নিপীড়িত আপামর জনগণ কে সংগ্রামী প্ররণা যুগিয়ে ছিলো এবং এরই সামগ্রিক ফলশ্রুতিতে অর্জিত হয়ে ছিলো স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণকারী না হলেও বঙ্গবন্ধুর অবদান খাটো করে দেখার কোন অবকাশ নাই। এই মানচিত্র এই পতাকা সারাজীবন আন্দোলন সংগ্রাম করে উপহার দিয়েছে বাংলার মানুষে। বিশ্বের যতো বিপ্লবী নেতা ছিলেন - কার্ল মার্কস, লেলিন,মাওসেতুং, স্টালিন, ফিদেল কাস্ট্র তাদের থেকে জনপ্রিয় নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলার ইতিহাসের পাতা তিনি থাকবে অম্লান।
বাংলার মাটি ও মানুষ থাকবে যতদিন
বঙ্গবন্ধু থাকবে মানুষের হৃয়ে ততদিন।
স্টার্ট কারো
No comments:
Post a Comment